পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে

পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে। এখন এই ডিজিটাল যুগে এসে এই কথাটা আর অবাস্তব নই। তবে মোবাইল দিয়ে পুরাতন দলিল বের করার প্রক্রিয়া এখনও শুরু হইনি।

পুরাতন-দলিল-বের-করুন-খুব-সহজে-নিজের-মোবাইল-দিয়েকিন্তু আপনি ঘরে বসেই মোবাইল দিয়ে দাগ নাম্বার আর খতিয়ান নাম্বার দিয়ে সহজে দলিল এর তথ্য বের করতে পারবেন। যেটা আগে করতে অনেক দালাল এর দারস্থ হতে হতো। এই পোস্টে আমরা আলোচনা করবো কি কি উপায়ে পুরাতন দলিল ঘরে বসেই মোবাইল দিয়ে আপনি বের করতে পারবেন।

সূচিপত্র ঃ পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে

পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে

পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে। এই তথ্য প্রযুক্তির যুগে এই কাজটা করা এখন খুব সহজ হয়ে গেছে। এখন জমির মালিক এর নামসহ জমির বিভিন্ন তথ্য আপনি ঘরে বসেই খুব সহজেই মোবাইল দিয়ে বের করতে পারবেন। মোবাইল দিয়ে পুরাতন দলিল বের করার বিষয়টি পুরোপুরি সত্য নয়। দলিল অনলাইনে বের করার প্রক্রিয়াটি এখনো আমাদের বাংলাদেশের চালু হয়নি।

তবে আপনি ঘরে বসেই দলিলের অনেক গুরুত্বপূর্ণ তথ্য জানতে বা যাচাই করতে পারবেন।  আপনি মোবাইল দিয়ে খুব সহজেই দলিলের খতিয়ান নম্বর,মালিকের নাম,দাগ নম্বর,জমির পরিমাণ সহ কিছু তথ্য আপনি বের করতে পারবেন। যেটা করার জন্য পূর্বে অনেক কষ্ট করতে হতো। পুরো দলিলটি হাতে না পেলেও এর মৌলিক তথ্য আপনি অনলাইনে বের করতে পারবেন।

মোবাইল দিয়ে পুরাতন দলিল বের করার সহজ নিয়ম

আমাদের অনেক ক্ষেত্রে পুরাতন দলিল এর প্রয়োজন পড়ে। দলিল হারিয়ে যেতে পারে কিংবা নষ্ট হয়ে যেতে পারে। তখন আমাদের পুরাতন দলিল এর প্রয়োজন পড়ে।  মোবাইল এর ক্ষেত্রে দলিল এর তথ্য বের করার সহজ পদ্ধতি এর ব্যাপারে আলোচনা করা হল। নিচে বুলেটিং আকারে জানানো হল 

  • প্রথমে আপনার মোবাইল এর গুগল ক্রোম ব্রাউজারে যাবেন ।
  • এরপর সার্চ বক্সে ভুমি মন্ত্রনালয় এর ওয়েবসাইটে যেতে হবে ।
  • ওয়েবসাইটে ঢুকার পর মোবাইল নাম্বার দিয়ে রেজিস্টার করে লগইন করবেন ।
  • তারপর ভুমি রেকর্ড ও ম্যাপ অপশানে যেতে হবে ।
  • এরপর বিভাগ এর নাম, জেলার নাম, উপজেলার নাম দিতে হবে।
  • এরপর আপনার খতিয়ান এর ধরন নির্বাচন করতে হবে ( আর এস, সি এস, এস এ) ।
  • এরপর আপনার এলাকার নাম নির্বাচন করতে হবে।
  • তারপর দলিল এর কিছু তথ্য যেমনঃ মৌজা, খতিয়ান নং, দাগ নাম্বার দিয়ে অনুসন্ধান করতে হবে।
  • তারপর আপনার সামনে সেই দলিল এর সাধারন কিছু তথ্য আসবে।
  • আপনি এর পর অল্প কিছু টাকা অনলাইন ফী দিয়ে আপনার দলিল এর অনলাইন কপি এর জন্য আবেদন করতে হবে।
  • আপনার আবেদন গৃহীত হওয়ার পর আপনাকে অনলাইন দলিল এর পিডিএফ ফাইল দেওয়া হবে।
এভাবে আপনি আপনার কাঙ্খিত জমির মালিক এর নাম সহ দলিল এর তথ্য ঘরে বসেই মোবাইল এর মাধ্যমে পেয়ে যাবেন। অবশ্যই খেয়াল রাখবেন যেন কোনো তথ্য ভুল না হয়। একটি সংখ্যাও যদি ভুল হয়, তবে আপনার কাঙ্খিত দলিল এর তথ্য আপনি পাবেন না। 

দলিল হারিয়ে বা নষ্ট হয়ে গেলে কিভাবে দলিল বের করবেন

জমির দলিল বিভিন্ন কাজে বিভিন্ন সময় প্রয়োজন পড়ে। প্রয়োজন এর সময় দেখা যায় দলিল খুজে পাওয়া যাচ্ছে না। আবার অনেক সময় দেখা যায় দলিল যেখানে রাখা ছিল সেখানে পোকা লেগে দলিল নষ্ট হয়ে গেছে।  দলিল হারিয়ে গেলে বা নষ্ট হয়ে গেলে সেই দলিল কিভাবে পাওয়া যাবে এইটা অনেকেই জানেন না। এটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি বিষয়। তাই মনোযোগ দিয়ে পড়ুন । প্রথমে আপনাকে আপনার নিকটস্থ থানায় দলিল হারানোর ডায়েরি বা জিডি করতে হবে। সেজন্য আপনাকে কিছু তথ্য প্রদান করতে হবে । তথ্য গুলো হলো ঃ
  • দলিল হারানোর নির্দিষ্ট তারিখ বা স্থান।
  • দলিল কত সালে রেজিস্টার হয়েছে সেই তারিখ ( যদি মনে থাকে )
  • দলিল গ্রহিতা ও দাতার নাম ।
  • জমির ঠিকানা, মৌজা, ও দাগ নাম্বার ।
এ সকল তথ্য দিয়ে থানায় জিডি করার পর যতদিন পর্যন্ত দলিল না পাওয়া যায়, জিডির কপিটি সংরক্ষণ করতে হবে। এরপর পত্রিকা তে আপনার দলিল হারানোর একটি বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে।  এরপর আপনাকে দলিলটির রেজিস্ট্রি যে এলাকার আওতায় পড়ছে। সেই এলাকার সাব রেজিস্ট্রি অফিসে যেয়ে আপনাকে দলিল হারানোর জিডির কপি, পত্রিকার বিজ্ঞপ্তি এর কপি, জাতীয় পরিচয়পত্র এর কপি, আবেদন ফি সহ একটি আবেদন জমা দিয়ে রশিদ গ্রহন করতে হবে।
এরপর ৭ কর্মদিবস এর ভেতর দলিল এর প্রত্যয়ন কপি পেয়ে যাবেন। অনেক ক্ষেত্রে বেশি সময় লাগতে পারে। এটি মূল দলিল এর বিকল্প হিসেবে কাজ করে। দলিল এর এই কপি দিয়ে আপনি আপনার প্রয়োজনীয় কাজ করতে পারবেন। এটি হল মূল দলিল এর ডুপ্লিকেট কপি। 


পুরাতন দলিল বের করা কেন জরুরি । অনলাইনে দলিল

যাদের বাবা, দাদা তাদের জন্য জমি রেখে গেছেন। বা কোনো কারনে আপনার জমির দলিল খুব প্রয়োজন। সেই জমি আপনি প্রায় ৩০-৪০ বছর বা তারও বেশি সময় আগে ক্রয় করেছেন। এখন সেই দলিল প্রয়োজন এর সময় খুজে পাচ্ছেন না। বা কেউ এসে আপনার জমি বা আপনার বাপ দাদার জমি নিজের বলে দাবি করছে। 
পুরাতন-দলিল-বের-করুন-খুব-সহজে-নিজের-মোবাইল-দিয়ে



সেক্ষেত্রে আপনার জন্য পুরাতন দলিল এর জরুরি প্রয়োজন পড়ে যায়। তখন যদি আপনার নিজের মোবাইল দিয়েই পুরাতন দলিল বা দলিল এর তথ্য খুব সহজে বের করার প্রক্রিয়া জানা থাকে । তখন সেসব সমস্যা থেকে খুব অল্প সময়েই আপনি রেহাই পাবেন। এজন্য মোবাইল দিয়ে পুরাতন দলিল বের করে রাখার প্রক্রিয়া জানা থাকা খুব জরুরি। এটা আপনার নিজের নিরাপত্তা নিশ্চিত করে। 


পুরাতন দলিল মোবাইলে বের করার সুবিধা । দলিল ডাউনলোড

মোবাইল দিয়ে পুরাতন দলিল বের করাটা একটা ডিজিটাল প্রক্রিয়া। দিন যত যাচ্ছে। প্রযুক্তি তত উন্নত হচ্ছে। আর অনলাইনে পুরাতন দলিল বের করা হচ্ছে এই ডিজিটাল বাংলাদেশ এর অন্যতম একটা পরিবর্তন । আগে মানুষকে বিভিন্ন অফিসে দলিল বের করার জন্য দৌড়াদৌরী করতে হতো। বিভিন্ন দালাল এর সরনাপন্ন হতে হতো।

কিন্তু এখন মোবাইল দিয়ে পুরাতন দলিল বের করার প্রক্রিয়া চালু হওয়ার পর মানুষের পরিশ্রম, সময়, অর্থ বেচে যাচ্ছে। মানুষকে আর আগের মতো হয়রানির শিকার হতে হয় না।  এখন ঘরে বসেই মোবাইল দিয়ে যেকোনো মানুষ তার জমির পুরাতন দলিল বের করতে পারবে। এটা সত্যিই অনেক বড় একটা পরিবর্তন। 

নাম দিয়ে পুরাতন দলিল ডাউনলোড করুন । পুরাতন দলিল

অনেকেই জানতে চান যে শুধু মাত্র নাম দিয়ে পুরাতন দলিল বের করা যায় কিনা। মনোযোগ দিয়ে পড়ুন তাহলেই উত্তর পেয়ে যাবেন। বাংলাদেশে এখনও সরাসরি শুধুমাত্র নাম দিয়ে পুরাতন দলিল ডাউনলোড করার পদ্ধতি এখনও চালু হইনি। কারন একই নামের মানুষ বাংলাদেশে অনেক আছে। তাই একই নামের দলিলও অনেক আছে। 

তাই শুধুমাত্র নাম দিয়ে দলিল বের করা এখনো সম্ভব না। একই নামের অনেক দলিল হয়। কিংবা একই জমি কেনা বেচা করতে করতে সেটা অনেক মালিক পরিবর্তন হতে পারে। তাই জমির নির্দিষ্ট দাগ নাম্বার, খতিয়ান নাম্বার, মৌজা নাম্বার লাগে দলিল বের করতে। মোবাইল দিয়ে আপনি একদম হুবহু দলিল বের করতে পারবেন না। শুধু দলিল এর কিছু তথ্য আপনি বের করতে পারবেন। 

পুরাতন দলিল বের করার পদ্ধতি । দলিল তল্লাশি

পুরাতন দলিল বের করার অনেক পদ্ধতি রয়েছে। তার ভেতর দাগ নাম্বার দিয়ে দলিল বের করার পদ্ধতি একটি। যদি আপনি জমির খতিয়ান বা দলিল নাম্বার না জেনে থাকেন। তাহলে শুধু দাগ নাম্বার দিয়েই আপনি পুরাতন দলিল বের করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে ভুমি মন্ত্রনালয় এর ওয়েবসাইটে লগ ইন করতে হবে। 

তারপর সেখানে আপনি ভুমি ও ম্যাপ সেকশনে আপনার কাঙ্খিত জমির তথ্য ও দাগ নাম্বার দিয়ে আপনি দলিল এর তথ্যর পিডিএফ ফাইল পেয়ে যাবেন। তখন এটি আপনি ডাউনলোড করে সংরক্ষণ করতে পারেন। এবার সেই তথ্য নিয়ে গিয়ে আপনাকে যে এলাকার জমি, সেই এলাকার সাব রেজিস্ট্রি অফিসে গিয়ে দলিল এর তথ্য গুলি দিয়ে আবেদন করতে হবে।
আবেদন করে দলিল এর কপি বের করার জন্য আপনাকে সরকারি কিছু ফি দিয়ে আবেদন করতে হতে পারে। এটি এলাকা ভেদে চার্জ করে তারা। এটি ছাড়া দাগ নাম্বার দিয়ে পুরাতন দলিল বের করার অন্য কোনো পদ্ধতি এই আর্টিকেল লেখার সময় পর্যন্ত বাংলাদেশে চালু হয়নি। 


পুরাতন দলিল সহজে বের করা  নিয়ে কিছু প্রশ্ন ও উত্তর

প্রশ্ন ঃ পুরাতন দলিল কি মোবাইল দিয়ে বের করা যায়?

উত্তর ঃ না, দলিল বের করা যায় না। তবে দলিল এর প্রাথমিক কিছু তথ্য বের করা যায়।

প্রশ্ন ঃ পুরাতন দলিলের অনলাইন কপি সহজে বের করতে কি কি তথ্য লাগে?

উত্তর ঃ খতিয়ান , মৌজা, মালিক এর নাম ও দাগ নাম্বার জানা থাকলে দলিলের অনলাইন কপি আপনি বের করতে পারবেন।

প্রশ্ন ঃ দলিল রেজিস্ট্রেশন এর সাল ভুলে গেলে কিভাবে খুজব?

উত্তর ঃ কাছাকাছি সাল দিয়ে খোঁজা শুরু করতে হবে।

প্রশ্ন ঃ দলিল হারিয়ে গেলে কিভাবে উদ্ধার করবো?

উত্তর ঃ দলিলের প্রাথমিক তথ্য দিয়ে আপনাকে থানায় জিডি করতে হবে, তারপর পত্রিকায় দলিল হারানোর বিজ্ঞপ্তি দিতে হবে, তারপর সেগুলার কপি দিয়ে সাব রেজিস্ট্রি অফিসে আবেদন করতে হবে।

প্রশ্ন ঃ দলিলের হুবহু স্ক্যান কপি কি অনলাইন থেকে বের করা যায়?

উত্তর ঃ না, দলিলের হুবহু স্ক্যান কপি বের করার মতো প্রক্রিয়া এখনও চালু হয়নি। আপনি শুধু দলিলের সারাংশ কপি অনলাইন থেকে বের করতে পারবেন।

অনলাইনে দলিল না পাওয়া গেলে করনীয় । মোবাইলে দলিল

দিন যত বাড়ছে, প্রযুক্তি তত উন্নত হচ্ছে। কিন্তু উন্নত হতে তো সময় লাগবে, তাই না? আর্টিকেলটি পুরাতন দলিল অনলাইনে খুব সহজে কিভাবে বের করবেন সেটা নিয়ে, কিন্তু পুরাতন দলিল যদি কখনও অনলাইনে না পান তাহলে কি করবেন, সেটা কি ভেবেছেন? সমস্যা নেই, আমি আপনাকে বলে দিচ্ছি কি করবেন যদি কখনও আপনার কাঙ্খিত দলিল অনলাইনে খুঁজে না পান। অনেক অনেক পুরনো দলিল আছে যেটা হয়তোবা অনলাইনে খুঁজলে আপনি নাও পেতে পারেন।
পুরাতন-দলিল-বের-করুন-খুব-সহজে-নিজের-মোবাইল-দিয়ে


সেই জমির দলিল খুঁজে পাওয়া অনেক সময় কঠিন হয়ে পরে, কিন্তু অসম্ভব না। যে পুরাতন জমির দলিল আপনি খুঁজছেন, অনলাইনে যেটা খুঁজে পাচ্ছেন না। সেই জমির ব্যাপারে আপনি আগে খোঁজ নিন। জমিটা সর্বশেষ কে কিনেছিল, কে বিক্রি করেছিল। আশে পাশের জমির দাগ নাম্বার কত, মৌজা কত, কত সালে সেই জমি কিনা হয়েছিল। এগুলো খোঁজ আপনি আশে পাশের জমির মালিক দের থেকে পেয়ে যাবেন। 

যখন সব তথ্য আপনার সংগ্রহ করা হয়ে যাবে, তখন আপনি সেই এলাকার সাব রেজিস্ট্রি অফিসে আপনাকে দলিল তল্লাশি করতে হবে। আপনার সংগ্রহ করা তথ্য এবং আপনার জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে দলিল তল্লাশি এর জন্য আবেদন করতে হবে। আবেদন এর জন্য কিছু নির্দিষ্ট ফী লাগবে যেটা সেই অফিস কর্তৃক নির্ধারিত থাকবে। আবেদন এর পর আপনাকে কিছু দিন অপেক্ষা করতে হবে। কারন পুরাতন রেজিস্ট্রি ঘাটাঘাটি করে দলিল বের করতে কিছু সময় লাগে। দলিল তল্লাশি সম্পন্ন হলে আপনার আবেদনে দেওয়া ঠিকানায় আপনার সাথে যোগাযোগ করে আপনাকে জানিয়ে দেওয়া হবে।

দলিল নিরাপত্তা সংক্রান্ত কিছু কথা

একটা জমির দলিল অনেক গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস। আপনার কাছে যদি আপনার জমির দলিল না থাকে তাহলে আপনার সেই জমির উপর যেকোনো ধরনের বিপদ আসলে আপনি সেই বিপদ থেকে খুব সহজে মুক্তি পাবেন না। সবসময় চেষ্টা করবেন আপনার জমির দলিল নিরাপদে আপনার নিজের আয়ত্তে রাখার। যেন জমি সংক্রান্ত যেকোনো ঝামেলা থেকে আপনি মুক্তি পেতে পারেন। বুক ফুলিয়ে বলতে পারেন যে জমিটা আপনার। জমি সংক্রান্ত কোনো পারিবারিক ঝামেলা থাকলে সেটি দ্রুত মিটিয়ে দলিল নিজের কাছে রাখুন।

শেষ কথা । পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে

পুরাতন দলিল বের করুন খুব সহজে নিজের মোবাইল দিয়ে এই আর্টিকেলটি আশা করি আপনি পুরোটা পড়েছেন। এই পোস্টটি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়লে দলিল সংক্রান্ত আরও অনেক বিষয় জানতে পারবেন। দলিল হারিয়ে গেলে কিভাবে সেটি উদ্ধার করবেন সেটি সম্পর্কেও একদম বিস্তারিত বলা হয়েছে। তার সাথে এটাও বলা আছে যদি অনলাইনে আপনি দলিল খুঁজে না পান তাহলে কি করবেন।

দলিল খুবই গুরুত্বপূর্ণ একটা জিনিস। সামনে যত বাংলাদেশ উন্নত হবে। আমরা এইরকম আরও উন্নয়ন দেখতে পারবো। এই আর্টিকেল লিখার সময় থেকে পাঁচ বছর আগেও আমরা ভাবিনি যে আমাদের জমির দলিল আমরা মোবাইল দিয়ে বের করতে পারছি। আজ সেটা বাস্তবে রুপান্তর হয়েছে। আশা করি আর্টিকেলটি আপনাদের অনেক উপকারে আসবে। 

এইরকম আরও আর্টিকেল পড়তে আমার ওয়েবসাইটটি ফলো করুন । আর্টিকেলে যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে ক্ষমার দৃষ্টিতে দেখবেন। আমি আমার আর্টিকেলটি লিখার জন্য যতটা সম্ভব সব তথ্য সঠিক দেওয়ার চেষ্টা করেছি। আপনার যদি এই আর্টিকেল নিয়ে কোনো মন্তব্য থেকে থাকে, অবশ্যই সেটি কমেন্ট বক্সে জানাবেন। ভালো থাকুন । নিরাপদ থাকুন।

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

ভাইরাল মিন্ট হাবের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url

Md. Abir Hossain
Md. Abir Hossain
একজন ডিজিটাল মার্কেটিং এক্সপার্ট ও অর্ডিনারি আইটির সিনিয়র সাপোর্ট ইঞ্জিনিয়ার। তিনি অনলাইন ইনকাম, ব্লগিং, SEO ও টেকনোলজি নিয়ে নিয়মিত লেখালেখি করেন। ৫ বছরের অভিজ্ঞতায় তিনি শিক্ষার্থীদের অনলাইনে সফল হতে সহায়তা করে যাচ্ছেন।