ফেক্সো ১২০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
princeoit
১৫ নভে, ২০২৫
ফেক্সো ১২০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা নিয়ে যে আপনি
সার্চ করেছেন দেখে খুব ভালো লাগলো। আপনি এতে প্রমান করলেন যে আপনি একজন সচেতন
মানুষ। ফেক্সো ১২০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
নিয়ে লেখা আজকের এই আর্টিকেলে আপনি এই ঔষধ সম্পর্কে সহজ ও বিস্তারিত ব্যাখ্যা
আপনি পাবেন।
এলার্জি কমাতে ফেক্সো ১২০ কিভাবে কাজ করে, কবে খেতে হবে এবং কি কি ব্যাপারে সতর্ক
থাকতে হবে সবকিছু সহজে এবং সংক্ষেপে আলোচনা করার চেস্তা করেছি। একই সঙ্গে ফেক্সো
120 এর দাম কত এই সম্পর্কেও ধারনা পাবেন।
সূচিপত্র : ফেক্সো ১২০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
ফেক্সো ১২০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
ফেক্সো ১২০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা সম্পর্কে আপনার
ধারনা রাখা অনেক জরুরি। কারন এটি একটি ঔষধ যা আপনার জীবনের উপকার ও এর সম্পর্কে
না জানলে ক্ষতি ও ডেকে আনতে পারে। ফেক্সো ১২০ কি (Fexo 120) মুলত ফেক্সোফেনাডিন
নামের অ্যান্টিহিস্টামিন ঔষধ। এটি এলার্জির কারনে হওয়া হাচি, নাক চুলকানি, চোখ
লাল হওয়া বা চুলকানোর মত সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে ব্যবহার করা হয়।
এই ঔষধটি খাওয়ার ১-২ ঘণ্টার মধ্যে শরীরে কাজ করা শুরু করে দেয়। ফেক্সো ১২০ কিভাবে
কাজ করে এটা জেনে রাখলে রোগী তার সমস্যাই সঠিক সিদ্ধান্ত নিতে পারে। ফেক্সো 120
এর দাম বাংলাদেশে সাধারনত ব্র্যান্ডভেদে ভিন্ন হয়ে থাকে। বাজারে এই ঔষধ একাধিক
নামে একাধিক ব্র্যান্ডের পাওয়া যায়। তাই মান এবং মূল্য যাচাই করে নেওয়া উত্তম।
ফেক্সো ১২০ বা Fexofenadine কিভাবে কাজ করে
fexo 120 এর কাজ করার উপায় জানার আগ্রহ অনেকের। ফেক্সো 120 এর কাজ করার উপায় খুবই
সিম্পল । এটি আপনার শরীরে হিস্টামিন রিসেপ্টর ব্লক করে। হিস্টামিন হচ্ছে এলার্জির
মূল ট্রিগার। তাই এটি ব্লক হলেই এলার্জির উপসর্গ কমতে থাকে সাথে নাক চোখের
অস্বস্তি দ্রুত কমে যায়। ফেক্সো ১২০ এর কাজ বা ফেক্সোফেনাডিনের কাজ মুলত
অ্যান্টিহিস্টামিনের কার্যকারিতা উপর নির্ভরশীল।
এই ঔষধ খাওয়ার পরে ঘুম ঘুম ভাব কম আসে। কারন এটি ব্রেনে কম প্রবেশ করে। এই কারনে
অনেক মানুষের অন্য কোন এলার্জির ঔষধের থেকে fexo 120 বা ফেক্সোফিনাডিনকে বেশি
পছন্দ করে। আপনার যদি এলার্জির সমস্যা দীর্ঘদিন ধরে থেকে থাকে তাহলে আপনার
জন্য ফেক্সো ১২০ কিভাবে কাজ করে এটা জানা অনেক গুরুত্বপূর্ণ।
ফেক্সো ১২০ খাওয়ার নিয়ম বা ফেক্সোফেনাডিন খাওয়ার নিয়ম সম্পর্কে জানা খুবই জরুরি।
যেকোনো ঔষধ সম্পর্কে না জেনে কখনই সেটা খাওয়া উচিত না। fexo 120 সাধারণত দিনে
একবার একটি করে ট্যাবলেট খাওয়ার নিয়ম। খাওয়ার আগে বা পরে দুইভাবেই খাওয়া যায়। তবে
খাওয়ার পরে ফেক্সো ১২০ খাওয়াই উত্তম। যারা দ্রুত উপকার পেতে চান তারা রোগ না সারা
পর্যন্ত একই সময়ে খাওয়ার অভ্যাস করুন।
যারা এসিডিক ফল বা জুস একসাথে খান তারা এই ধরনের খাবার এড়িয়ে চলুন। কারন এই
ধরনের খাবার শরীরে ঔষধের শোষণ ক্ষমতা কমিয়ে দেয়। ফেক্সো ১২০ কিভাবে কাজ করে এই
সম্পর্কে ধারনা থাকলে ডোজ মেনে চলা আপনার জন্য আরও সহজ হয়ে যাবে। আর যদি কয়েকদিন
ফেক্সো ১২০ খাওয়ার পরও আপনার সমস্যা না কমে তবে ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়া অতিরিক্ত
ডোজ খাবেন না। এতে করে আপনার শরীরের আরও বেশি ক্ষতি হওয়ার সম্ভাবনা থেকে যায়।
ফেক্সো ১২০ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া বা সাইড ইফেক্ট সাধারনত কম হয়। কিন্তু হয় ঠিকই।
যেমন মাথা ঘোরা বা সামান্য মাথা ব্যথা দেখা দিতে পারে। বেশিরভাগ মানুষের ক্ষেত্রে
এগুলো সাভাবিকভাবে কমে যায়। এলার্জির ঔষধ হিসেবে ফেক্সো ১২০ নিরাপদ ঔষধ। আপনি
ফেক্সো 120 কিভাবে কাজ করে বুঝলে কেন সাইড ইফেক্ট হয় সেটা বোঝা আপনার জন্য সহজ
হয়ে যাবে। ফেক্সো ১২০ এর পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া দুই ধরনের হতে পারে। সাধারন
পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যা সবার ক্ষেত্রে কম বেশি দেখা দিতে পারে। আরেকটি বিরল ও
মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া যা কিছু কিছু মানুষের ক্ষেত্রে নিয়ম না মেনে খেলে
হতে পারে। নিচে এই দুই ধরনের সাইড ইফেক্ট এর বর্ণনা দেয়া হল-
সাধারন পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া : এই সাইড ইফেক্ট গুলো কিছু কিছু মানুষের
ক্ষেত্রে দেখা দিতে পারে। যা নিয়ে বেশি চিন্তা করার কিছু নেই। তারপরও জেনে রাখা
উচিত। যেমন-
মাথা ঘোরা বা সামান্য মাথা ব্যথা হতে পারে
বমি বমি ভাব দেখা দিতে পারে
ক্লান্তি বা অস্থিরতা হতে পারে
গ্যাস বা হাল্কা পেট ব্যথা হতে পারে
শরীরে কিছু জায়গায় ব্যথা অনুভব হতে পারে
ঘুম ঘুম লাগতে পারে।
বিরল বা মারাত্মক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া : এই সাইড ইফেক্ট গুলো কিছু
মানুষের ক্ষেত্রে হতে পারে। নিয়ম না মেনে বা অতিরিক্ত খেলে সাধারণত এই সমস্যা
গুলো দেখা দেয়। যেমন -
বুক ধড়ফড় করতে পারে বা হৃৎপিণ্ডর কাছে ব্যথা অনুভব হতে পারে
শরীরে ফুসকুড়ি বা জায়গায় জায়গায় লাল হয়ে ফুলে যেতে পারে
শ্বাসকষ্ট বা নিশ্বাস নিতে কষ্ট হতে পারে
চুলকানির কমে যাওয়ার বদলে উল্টো বেড়ে যেতে পারে
এই সমস্যা গুলো দেখা দিলে ফেক্সো ১২০ খাওয়া বন্ধ করে দ্রুত ডাক্তারের শরণাপন্ন
হতে হবে।
Fexo 120 কি গর্ভাবস্থায় নিরাপদ । গর্ভাবস্থায় ফেক্সো ১২০ খাওয়া যাবে কি
ফেক্সো ১২০ গর্ভাবস্থায় ও স্তনদানকারী মাদের জন্য নিরাপদ কি না এই প্রশ্ন সব মা
দের মনে জাগে। সাধারনত ডাক্তাররা গর্ভবতী নারীদের এটি নিতে বলেন না। কারন শিশুর
উপর এই ঔষধ এর প্রভাব পরে কিনা সেটার এখনো কোনো তথ্য প্রমানাদি পাওয়া যাইনি। এক
গবেষণায় US FDA ফেক্সো ১২০ বা fenadin 120 ঔষধকে গর্ভবতী এর ক্যাটাগরি ( C )
হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে।
এর মানে হচ্ছে গর্ভবতী মায়েদের ক্ষেত্রে এই ঔষধ নিরাপদ নয় এটি না খাওয়াই ভালো।
স্তন্যদানকারী মায়েদের সব বিষয়ে সতর্ক থাকা জরুরি। তাই এই সময় চিকিৎসকের পরামর্শ
নিয়েই যেকোনো ঔষধ খাওয়া উত্তম। এ কারনে ফেক্সো ১২০ কিভাবে কাজ করে তা জানা এই
গ্রুপের জন্য অনেক গুরুত্বপূর্ণ। কারন যেকোনো ভুল সিদ্ধান্ত গর্ভবতী মা এবং তার
গর্ভের সন্তানের উপর খারাপ প্রভাব ফেলতে পারে।
Fexo 120 খাওয়ার সতর্কতার ব্যাপারে জানা বিশেষ জরুরি। এটা না জানা থাকলে সুস্থ
মানুষও অসুস্থ হয়ে যেতে পারে। শুধু এই ঔষধ এর ক্ষেত্রে না, যেকোনো ঔষধের ক্ষেত্রে
সবাইকে সতর্ক থাকতে হবে। ঔষধ যেমন মানুষের রোগ সারিয়ে তুলতে পারে, তেমনি ভুল ডোজ
মানুষের জীবন সঙ্কটাপন্ন অবস্থায় নিয়ে যেতে পারে। ফেক্সো ১২০ খাওয়ার সতর্কতার
মধ্যে রয়েছে-
অতিরিক্ত ডোজ কখনই নেওয়া যাবেনা
অ্যালকোহল খাওয়া যাবে না
অ্যান্টিহিস্টামিন এর সাথে একসাথে খাওয়া যাবে না
কিডনি বা লিভারের সমস্যা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে
এসিড জাতীয় খাবার এড়িয়ে চলতে হবে
ফেক্সো ১২০ কিভাবে কাজ করে তা জেনে রাখা এখানে খুব জরুরি/ কারন যেকোনো সমস্যায়
ঔষধের শোষণ বা নিষ্কাশনে সমস্যা হলে ঔষধের কার্যকারিতা বদলে যেতে পারে। জিস,
আনারস বা কমলার মত ফলের ক্ষেত্রে সাবধান থাকতে হবে।
ফেক্সো ১২০ এর দাম কত । Fexo 120 এর মূল্য কত
ফেক্সো ১২০ এর দাম বা মূল্য কত এটা সঠিকভাবে বলা যাবে না। কারন এই ঔষধের দাম
ব্র্যান্ডভেদে এবং ডোজেজ ফর্মভেদে ভিন্ন হয়। সাধারনত স্থানীয় কোম্পানিগুলোর দাম
কম হয়। এবং প্রিমিয়াম কোম্পানিগুলোর দাম একটু বেশি হয়। বাংলাদেশের বাজারে
বিভিন্ন ব্র্যান্ডের প্যাকেটে সাধারনত ১০টা ট্যাবলেট থাকে। ফেক্সো ১২০ ট্যাবলেট
প্রাইস বাংলাদেশে সাশ্রয়ী, তাই অনেকে খুব সহজে ও দীর্ঘমেয়াদে এটি ব্যাবহার করে
থাকে। নিচে ফেক্সো ১২০ এর বিভিন্ন ফর্মের দাম ও নাম দেওয়া হল-
Fexo 60ML suspension, প্রতিটি ৫৫ টাকা ( 30MG/5ML )
Fexo 60MG tablet প্রতি ট্যাবলেট ৫ টাকা
Fexo 120MG tablet প্রতি ট্যাবলেট ১০ টাকা
Fexo 180MG tablet প্রতি ট্যাবলেট ১৫ টাকা
ফেক্সো ১২০ কোথায় পাওয়া যায়
ফেক্সো ১২০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা শিরোনামের এই
আর্টিকেলে আপনারা জানবেন fexo 120 কোথায় পাওয়া যায়। বাংলাদেশে ফেক্সো ১২০ কোথায়
পাওয়া যায় এর উত্তর হল প্রায় সব ফার্মেসিতেই পাওয়া যায়। এছাড়া অনলাইন ফার্মেসিতেও
বিভিন্ন ব্র্যান্ডের ফেক্সোফেনাডিন পাওয়া যায়, যা হোম ডেলিভারিতেও নেওয়া
যায়।
আর যদি আপনার কাছে চিকিৎসকের প্রেসক্রিপশন থাকে তাহলে আপনি এই ঔষধ আরও সহজে পেয়ে
যাবেন। অনলাইন ফার্মেসিতে ফেক্সো ১২০ ট্যাবলেট প্রাইস বাংলাদেশে তুলনা করে কেনা
সুবিধাজনক। তবে ভুয়া বা নকল ঔষধ যেন কিনে না ফেলেন সেই দিকে সতর্ক থাকতে হবে। মান
যাচাই করে তারপরে ঔষধ নিবেন।
ফেক্সো ১২০ এর FAQ ( people also ask )
১। ফেক্সো ১২০ খেলে কি ঘুম হয় ?
উত্তর ঃ সাধারনত ফেক্সো ১২০ খেলে ঘুম আসে না, কারন এটি নন ড্রাউজি
অ্যান্টিহিস্টামিন । তবে কিছু মানুষের ক্ষেত্রে হাল্কা ক্লান্তি অনুভব হতে পারে
২। ফেক্সো ১২০ কতদিন খেতে হয় ?
উত্তর ঃ এলার্জি বা চুলকানি না কমা পর্যন্ত খাওয়া যায়। কিন্তু দীর্ঘসময় বা
শারীরিক কোনো প্রকার সমস্যা দেখা দিলে অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে খেতে হবে।
৩। ফেক্সো ১২০ কি ঠাণ্ডা সর্দিতে কাজ করে ?
উত্তর ঃ এটি মুলত এলার্জি এর জন্য ব্যাবহার করা হয়। হাল্কা ঠাণ্ডা সর্দিতে
এটি কাজ করবে। কিন্তু ভাইরাল ঠাণ্ডা লাগলে এটি কাজ নাও করতে পারে। তবে এলার্জির
কারনে সর্দি হলে কাজ করে।
৪। ফেক্সো ১২০ খাওয়ার আগে কি খেয়াল রাখতে হবে ?
উত্তর ঃ এসিডিক জুস , অ্যালকোহল এবং অতিরিক্ত ডোজ এগুলো নেওয়া থেকে বিরত
থাকতে হবে। এবং কিডনি, লিভার কিংবা হার্টের সমস্যা থাকলে ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে
খেতে হবে।
৫। ফেক্সো ১২০ এর দাম কত ?
উত্তর ঃ ফেক্সো ১২০ ট্যাবলেট প্রাইস বাংলাদেশে ব্র্যান্ডভেদে ভিন্ন হলেও এই
ঔষধ সাধারনত সাশ্রয়ী মূল্যে বিক্রি হয়।
ফেক্সো ১২০ এর বিকল্প ব্র্যান্ড তথ্য । fexo 120 এর বিকল্প কি
ফেক্সো ১২০ এর বিকল্প ব্র্যান্ড হিসেবে বাংলাদেশের বাজারে বিভিন্ন কোম্পানির
ফেক্সোফেনাডিন ট্যাবলেট পাওয়া যায়। অনেকে দা বা ডাক্তারের পরামর্শের ভিত্তিতে
ব্র্যান্ড পরিবর্তন করেন। fexo 120 এর বিকল্প ব্র্যান্ডের কার্যকারিতা একই থাকে,
কারন সব ব্র্যান্ডের মূল উপাদান হল ফেক্সোফেনাডিন। তাই যেকোনো ব্র্যান্ডের
ফেক্সো ১২০ খেলে বড় কোন সমস্যা হয়না।
আমার মতে আপনি যেটাতে বেশি আরাম পাবেন আর আপনার মনে হবে যে আপনার এই
ব্র্যান্ডেরটা খেলে দ্রুত সমস্যা থেকে মুক্তি পাচ্ছেন আপনার সেটা খাওয়াই উত্তম।
কিন্তু অনেকের ক্ষেত্রে বিকল্প ব্রান্ডে আরামের সামান্য পার্থক্য দেখা দিতে পারে।
তাই ডাক্তারের পরামর্শ নেওয়াই ভালো। বিকল্প ব্র্যান্ডের তথ্য নিচে দেওয়া হল-
ALANIL - ACME LABORATORIES LMITED
FENADIN - RENATA LIMITED
ALAGRA - ALCO PHARMACEUTICALS
AXODIN - BEXIMCO PHARMACEUTICALS
TELFAST - SANOFI PHARMACEUTICALS
FENOFEX - INCEPTA PHARMA LIMITED
FEXOFAST - DRUG INTERNATIONAL
DINAFEX - SK+F PHARMA
FIXAL - OPSONIN PHARMA
বিশেষ দ্রষ্টব্য ঃ এই আর্টিকেলে উল্লেখিত সকল তথ্য শুধুমাত্র সাধারন জ্ঞ্যান
এর জন্য । ডাক্তারের পরামর্শ এর উপরে কখনই নয়। তাই ঔষধ খাওয়ার পূর্বে অবশ্যই
ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর ঔষধ সেবন করুন।
শেষ কথা : ফেক্সো ১২০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা
ফেক্সো ১২০ এর কাজ খাওয়ার নিয়ম পার্শ্বপ্রতিক্রিয়া ও সতর্কতা নিয়ে লেখা এই পুরো
আর্টিকেলে এলার্জি কমাতে এই ঔষধের ভূমিকা, কাজের পদ্ধতি, সাইড ইফেক্ট, সতর্কতা
এবং দাম সম্পর্কে সংক্ষেপে বিস্তারিতভাবে ব্যাখ্যা করা হয়েছে। একই সাথে ফেক্সো
১২০ কিভাবে কাজ করে তা এই আর্টিকেলের বিভিন্ন অংশে ব্যাখ্যা করে বোঝানো
হয়েছে।
আমার মতে, এলার্জির থেকে মুক্তি পেতে ফেক্সো ১২০ একটি কার্যকর ও নিরাপদ ঔষধ। এটি
ডোজ মেনে চলা ও নিজের সমস্যা অনুযায়ী ব্যাবহার করাই বুদ্ধিমানের কাজ। যাদের আগে
থেকে বিশেষ কোন রোগ বা ব্যাধি আছে তারা অবশ্যই ডাক্তারের পরামর্শ নিয়ে তারপর এই
ঔষধ খাবেন। ঔষধটি সঠিক ডোজ অনুযায়ী ব্যাবহার করলে এলার্জি দ্রুত কমে যায়।
আজকের আর্টিকেল আশা করি আপনি মনোযোগ দিয়ে পড়েছেন। এবং ফেক্সো ১২০ বা fexo 120
নিয়ে আপনার মনের ভেতরের সব প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন। যদি কোনো ভুল হয়ে থাকে ক্ষমার
দৃষ্টিতে দেখবেন। এবং কিছু জানার থাকলে নিচে কমেন্ট বক্সে কমেন্ট করুন আমি দেখা
মাত্রই উত্তর দেওয়ার দিব। পরের আর্টিকেল পড়ার আমন্ত্রন জানিয়ে আজকে বিদায় নিচ্ছি।
আল্লাহ হাফেয।
একজন পেশাদার ডিজিটাল মার্কেটার, ব্লগার ও কনটেন্ট ক্রিয়েটর। তিনি লেখেন SEO, ডিজিটাল মার্কেটিং, কনটেন্ট রাইটিং ও সোশ্যাল মিডিয়া গ্রোথ নিয়ে। তার লক্ষ্য বাংলা ভাষায় এমন কনটেন্ট তৈরি করা, যা অনলাইন মার্কেটার ও উদ্যোক্তাদের বাস্তব জ্ঞান ও অনুপ্রেরণা দেয়।:।
ভাইরাল মিন্ট হাবের নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url